চিকিৎসাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য ছয় চিকিৎসককে মরণোত্তর সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়েছে। এ ছাড়া ছয় চিকিৎসককে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনি সম্মেলনের সমাপনী পর্বে এ বিশেষ সম্মাননা ও সম্মাননা স্মারক তুলে দেন।
শুক্রবার প্রথম জাতীয় অসংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ সম্মেলনের সমাপনী পর্বে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে ২৬ জানুয়ারি শুরু হওয়া এ সম্মেলন আজ শেষ হয়। বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামসহ ৩০টি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠান এ সম্মেলনের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে নাশ্যনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্স ইনিস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা এবং সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম এ মালেক, ডেল্টা হসপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অধ্যাপক সৈয়দ মোকাররম আলী, ন্যাশনাল ইনিস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স অ্যান্ড হসপিটালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. কাজী দ্বীন মোহাম্মদ, অধ্যাপক সাদিকা তাহরিন খানম, কিডনি ফাউন্ডেশন হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্স ইনিস্টিটিউটের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. হারুন অর রশিদ, শমরিতা হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ডা. এমএন আলমকে বিশেষ সম্মাননা দেওয়া হয়।
এ ছাড়া বারডেমের প্রতিষ্ঠাতা জাতীয় অধ্যাপক মোহাম্মদ ইব্রাহীম, দ্য ইনিস্টিটিউট অব পোস্ট গ্রাজুয়েট মেডিসিন রিসার্চ (আইপিজিএমআর) এবং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চিটাগাং-এর প্রতিষ্ঠাতা জাতীয় অধ্যাপক নুরুল ইসলাম, দেশের প্রথম মুসলিম নারী চিকিৎসক অধ্যাপক জোহরা বেগম কাজী, মেডিসিনের অধ্যাপক এসজিএম চৌধুরী, অধ্যাপক নিজামুদৌলা চৌধুরী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রথম মহাপরিচালক ডা. মনোয়ারা বিনতে রহমানকে মরণোত্তর সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়।