Connect with us

স্বাস্থ্য সংবাদ

জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করছে সরকার : নানক

নিউজ ডেস্ক: এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, খাদ্য সংরক্ষণ ও রান্না প্রক্রিয়ায় অনিরাপদ ও পানি স্যানিটেশনের প্রভাবে জনস্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি ঘটায়। বর্তমান সরকার প্রণীত খসড়া জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি-২০১১ এ যথাযথ পুষ্টিমান নিশ্চিতকরণে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করছে। বৃহস্পতিবার ঢাকায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর মিলনায়তনে বিশ্ব পানি দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সরকার বিভাগ, ডিপিএইচই, বিশ্বব্যাংক, জাইকা ও […]

Published

on

নিউজ ডেস্ক: এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, খাদ্য সংরক্ষণ ও রান্না প্রক্রিয়ায় অনিরাপদ ও পানি স্যানিটেশনের প্রভাবে জনস্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি ঘটায়। বর্তমান সরকার প্রণীত খসড়া জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি-২০১১ এ যথাযথ পুষ্টিমান নিশ্চিতকরণে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করছে। বৃহস্পতিবার ঢাকায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর মিলনায়তনে বিশ্ব পানি দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সরকার বিভাগ, ডিপিএইচই, বিশ্বব্যাংক, জাইকা ও এনজিও ফোরাম কর্তৃক যৌথ আয়োজিত ‘নিরাপদ খাদ্যের জন্য নিরাপদ পানি’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। ডিপিএইচই’র প্রধান প্রকৌশলী মো. নূরুজ্জামানের সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবু আলম মো. শহিদ খান, ঢাকাস্থ সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত ড. ইইআরএস হেরেন, বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিনিধি ডমিনিক বারগুন, জাতিসংঘ প্রতিনিধি কাজী আলী রেজা ও এনজিও ফোরামের নির্বাহী পরিচালক এস এম এ রশিদ। প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নির্বাচনী অঙ্গীকারানুযায়ী বিগত ৩ বছরে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে অনেকাংশে সফল হয়েছে। এরইমধ্যে উত্তরাঞ্চলে খাদ্য নিরাপত্তায় ১ লাখ ১০ হাজার টন ধারণ ক্ষমতার ১৪০টি খাদ্য গুদামসহ সারাদেশে ১ লাখ ৩৫ হাজার মে. টন ধারণ ক্ষমতার খাদ্য গুদাম নির্মাণ করা হয়েছে। ওএমএস, ভিজিডি, ভিজিএফ, জিআর, কাজের বিনিময়ে খাদ্য ইত্যাদি কর্মসূচির পরিধি ও বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। উপকারভোগীদের সংখ্যা ৩ কোটি থেকে ৪ কোটি ১৭ লাখে উন্নীত হয়েছে। স্বল্প ও সীমিত আয়ের জনগোষ্ঠীর মধ্যে খাদ্য সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ১২ লাখ ফেয়ার প্রাইস কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। নানক ক্রমবর্ধমান পানি সংকট মোকাবিলায় ভূ-উপরিস্থ পানিনির্ভর প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করার মাধ্যমে পানির গুণগত ও পরিমাণগত মান নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি এ ব্যাপারে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন দাতা-গোষ্ঠী ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসমূহের ইতিবাচক ভূমিকা কামনা করেন। এর আগে এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হতে শুরু হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়। এ সময় বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।

নিউজ ডেস্ক: এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, খাদ্য সংরক্ষণ ও রান্না প্রক্রিয়ায় অনিরাপদ ও পানি স্যানিটেশনের প্রভাবে জনস্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি ঘটায়। বর্তমান সরকার প্রণীত খসড়া জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি-২০১১ এ যথাযথ পুষ্টিমান নিশ্চিতকরণে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করছে।

বৃহস্পতিবার ঢাকায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতর মিলনায়তনে বিশ্ব পানি দিবস উপলক্ষে স্থানীয় সরকার বিভাগ, ডিপিএইচই, বিশ্বব্যাংক, জাইকা ও এনজিও ফোরাম কর্তৃক যৌথ আয়োজিত ‘নিরাপদ খাদ্যের জন্য নিরাপদ পানি’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

ডিপিএইচই’র প্রধান প্রকৌশলী মো. নূরুজ্জামানের সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবু আলম মো. শহিদ খান, ঢাকাস্থ সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত ড. ইইআরএস হেরেন, বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিনিধি ডমিনিক বারগুন, জাতিসংঘ প্রতিনিধি কাজী আলী রেজা ও এনজিও ফোরামের নির্বাহী পরিচালক এস এম এ রশিদ।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নির্বাচনী অঙ্গীকারানুযায়ী বিগত ৩ বছরে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে অনেকাংশে সফল হয়েছে। এরইমধ্যে উত্তরাঞ্চলে খাদ্য নিরাপত্তায় ১ লাখ ১০ হাজার টন ধারণ ক্ষমতার ১৪০টি খাদ্য গুদামসহ সারাদেশে ১ লাখ ৩৫ হাজার মে. টন ধারণ ক্ষমতার খাদ্য গুদাম নির্মাণ করা হয়েছে। ওএমএস, ভিজিডি, ভিজিএফ, জিআর, কাজের বিনিময়ে খাদ্য ইত্যাদি কর্মসূচির পরিধি ও বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। উপকারভোগীদের সংখ্যা ৩ কোটি থেকে ৪ কোটি ১৭ লাখে উন্নীত হয়েছে। স্বল্প ও সীমিত আয়ের জনগোষ্ঠীর মধ্যে খাদ্য সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে ১২ লাখ ফেয়ার প্রাইস কার্ড বিতরণ করা হয়েছে।

নানক ক্রমবর্ধমান পানি সংকট মোকাবিলায় ভূ-উপরিস্থ পানিনির্ভর প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু করার মাধ্যমে পানির গুণগত ও পরিমাণগত মান নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি এ ব্যাপারে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন দাতা-গোষ্ঠী ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনসমূহের ইতিবাচক ভূমিকা কামনা করেন।

Advertisement

এর আগে এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রীর নেতৃত্বে এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হতে শুরু হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়। এ সময় বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।

Continue Reading
Advertisement