Connect with us

জেনে রাখুন, সুস্থ থাকুন

খাওয়া না কমিয়ে যেভাবে ওজন কমাবেন

Published

on

ওজন নিয়ে সমস্যায় থাকেন অনেকে। ওজন কমাতে তাই একাধিক পদ্ধতি অবলম্বনও করেন। অনেকের মধ্যেই ভুল ধারণা থাকে, খাবার বন্ধ করলে বা কমিয়ে দিলে ওজন কমে যায়। কিন্তু চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ সকলেই বলে থাকেন, খাবার বন্ধ করলে বা এক বেলা না খেলে মোটেও ওজন কমে না। উল্টে এতে হজমে সমস্যা তৈরি হয় এবং তা মেটাবলিজমে প্রভাব ফেলে। খাবার বন্ধ না করে এই নিয়মগুলো মেনে চললে কমতে পারে ওজন।

১.জাঙ্ক ফুড বাদ দেওয়া: ওজন কমাতে বা সুস্থ থাকতে সবার প্রথম খাবারের দিকে নজর দিতে হবে। জাঙ্ক ফুড থেকে নিজেকে দূরে রাখতে হবে এবং তৈলাক্ত খাবারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে হবে। এই সব খাবারের বদলে বেশি করে সবজি ও শাক খেতে হবে।

২.বাড়ির খাবার: বাইরের খাবারের পরিবর্তে বাড়িতে তৈরি খাবার খেলে পেট ও শরীর দুই’ই ভালো থাকবে। বেশি করে দুধ, দই, পিনাট পাটার খেলে ওজন কমতে পারে। ক্রিম, মাখন বা মেয়োনিজ না খাওয়াই ভালো। বেশি করে প্রোটিন ও ফাইবারজাতীয় খাবার খেতে হবে। এতে ওজন তাড়াতাড়ি কমে। এছাড়া ফল-দই, চিকেন-সবজি, ডিম-আটার পাউরুটি, রাজমা-সবজি এসব আপনার তালিকায় রাখতে পারেন।

৩. সূর্য ডোবার পর খাবার না খাওয়া: অনেকেরই অভ্যাস থাকে অনেক রাত করে খাওয়ার। কিন্তু চিকিৎসকরা বার বার বলছেন, সূর্য ডোবার পর খাবার খাওয়া উচিৎ নয়। যদিও অনেক ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয় না। তাহলে  খুব বেশি হলে সন্ধ্যা ৭টা, তার পর আর কোনও খাবার না খাওয়াই উচিৎ হবে। এতে হজম তাড়াতাড়ি হয় এবং ওজনও কমে।

৪. লাইফস্টাইলে পরিবর্তন:  এক জায়গায় বসে বেশিক্ষণ কাজ না করে একটু উঠে বসা বা ঘুরে বেড়ানো প্রয়োজন। সবার জন্যই পাশাপাশি প্রতি দিন ৩০ মিনিট হাঁটা ও ব্যায়াম করা অত্যন্ত জরুরি। এতে ওজন কমে।

Advertisement

৫. কফি ও মিষ্টি পানীয় বর্জন করতে হবে: কফি খাওয়া কম করতে হবে ও মিষ্টি পানীয়, বিশেষ করে কোল্ড ড্রিঙ্কস কমিয়ে ফেলতে হবে।এর বদলে ফলের রস, ডাবের জল ইত্যাদি খেলে ভালো। এতে ওজনও নিয়ন্ত্রণ হয়, ডায়াবেটিস বা ওবেসিটিও কমে।

৬. মানসিক চাপ থেকে মুক্তি: মানসিক চাপ ওজন বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। তাই হাজার কাজের চাপেও নিজেকে রিফ্রেশ করা সবচেয়ে জরুরি। এর পাশাপাশি মদ্যপান কমানো, ধূমপান কমানোও প্রয়োজন।

Continue Reading
Advertisement
Advertisement
জেনে রাখুন, সুস্থ থাকুন4 weeks ago

ওষুধ খাওয়ার ভুলে অসুস্থতা

জ্বর বা মাথাব্যথা হলেই প্যারাসিটামল, অ্যালার্জির জন্য হিস্টাসিন কিংবা গ্যাসের ট্যাবলেট- এই ধরনের ওষুধগুলো আমরা হরহামেশাই খাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই।...

খাদ্য ও পুষ্টি1 month ago

শিশুদের জন্য লবণ যতটুকু দরকার

অতিরিক্ত লবণ শিশুর বৃদ্ধিতে বাধা প্রদানের পাশাপাশি অল্প বয়সে রক্তচাপের ঝুঁকিতে ফেলতে পারে। খাদ্যাভ্যাসে এমন পরিমাণ লবণ রাখতে হবে যা...

জেনে রাখুন, সুস্থ থাকুন1 month ago

ওষুধ খেলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় কেন

বয়সে টিংকু বেশ ছোট। এত ছোট যে মাঝেমধ্যে টিংকুর দাঁত পড়ে। একবার বিড়াল টিংকুকে আঁচড়ে দিল। চিকিৎসক বললেন যে র‌্যাবিসের...

Advertisement