দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণে মৃত্যু, নতুন রোগী এবং পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার—সবই নিম্নমুখী। এক সপ্তাহের ব্যবধানে মৃত্যু কমেছে ২৭ শতাংশ আর নতুন রোগী কমেছে প্রায় ৩৪ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ১৬ আগস্ট থেকে ২২ আগস্ট—এই এক সপ্তাহে দেশে ৪৩ হাজার ৯৬ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে করোনায় সংক্রমিত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ১০৭ জন। এর আগের সপ্তাহের (৯–১৫ আগস্ট) তুলনায় মৃত্যু কমেছে ২৭ দশমিক ৩১ শাতংশ। আর নতুন রোগী কমেছে ৩৩ দশমিক ৯১ শতাংশ।
সংক্রমণ ও মৃত্যুর পাশাপাশি গতকাল শেষ হওয়া সপ্তাহে নমুনা পরীক্ষাও কমেছে। আগের সপ্তাহের চেয়ে গত সপ্তাহে ১৭ দশমিক ২২ শতাংশ কম নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত রোববার সকাল আটটা থেকে গতকাল সোমবার সকাল আটটা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মোট ৩৬ হাজার ৭৮৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তাঁদের মধ্যে ৫ হাজার ৭১৭ জনের দেহে সংক্রমণ শনাক্ত হয়। রোগী শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ। আগস্টের প্রথম দিন থেকে প্রতিদিন রোগী শনাক্তের হার কমছিল। অবশ্য গতকাল সে প্রবণতায় ছেদ পড়েছে। আগের দিনের তুলনায় গতকাল রোগী শনাক্তের হার সামান্য বেড়েছে। রোববার রোগী শনাক্তের হার ছিল ১৫ দশমিক ১৬ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত আরও ১১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ৭ সপ্তাহের মধ্যে এটি সংখ্যার দিক থেকে সর্বনিম্ন মৃত্যু (২৪ ঘণ্টায়)। এর আগে এক দিনে এর চেয়ে কম মৃত্যুর তথ্য ছিল সর্বশেষ ৩০ জুন। সেদিন ১১৫ জনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
গতকাল পর্যন্ত দেশে মোট ১৪ লাখ ৬৭ হাজার ৭১৫ জনের দেহে সংক্রমণ শনাক্ত হয়। তাঁদের মধ্যে ১৩ লাখ ৭২ হাজার ৮৫৬ জন সুস্থ হয়েছেন, আর মৃত্যু হয়েছে ২৫ হাজার ৩৯৯ জনের।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ শনাক্তের খবর জানানো হয়। গত মার্চে এসে সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ দেখা দেয়। মাঝে কিছুদিন সংক্রমণ কমে এসেছিল। কিন্তু গত ঈদুল ফিতরের পর থেকে আবার সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। জুনের শেষে গিয়ে রোগী শনাক্তের হার ২০ শতাংশ ছাড়ায়। একপর্যায়ে রোগী শনাক্তের হার ৩০ শতাংশের ওপরে ওঠে। গত ২৫ জুন থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিদিন শনাক্তের হার ২০ শতাংশের ওপরে ছিল। চলতি মাসের প্রথম দিক থেকে সংক্রমণে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, ঈদের আগে-পরে আরোপ করা কঠোর বিধিনিষেধের ফলে সংক্রমণ কমছে। কিন্তু করোনা নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে, এমনটা ভাবার সুযোগ নেই। এখনো শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি। সব বিধিনিষেধ তুলে দেওয়া হয়েছে। সবখানে ভিড় বাড়ছে, স্বাস্থ্যবিধিও যথাযথভাবে মানা হচ্ছে না। এই অবস্থায় আগামী মাসের শুরুর দিকে আবার সংক্রমণ বেড়ে যেতে পারে।
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণে মৃত্যু, নতুন রোগী এবং পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার—সবই নিম্নমুখী। এক সপ্তাহের ব্যবধানে মৃত্যু কমেছে ২৭ শতাংশ আর নতুন রোগী কমেছে প্রায় ৩৪ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ১৬ আগস্ট থেকে ২২ আগস্ট—এই এক সপ্তাহে দেশে ৪৩ হাজার ৯৬ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে করোনায় সংক্রমিত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ১০৭ জন। এর আগের সপ্তাহের (৯–১৫ আগস্ট) তুলনায় মৃত্যু কমেছে ২৭ দশমিক ৩১ শাতংশ। আর নতুন রোগী কমেছে ৩৩ দশমিক ৯১ শতাংশ।
সংক্রমণ ও মৃত্যুর পাশাপাশি গতকাল শেষ হওয়া সপ্তাহে নমুনা পরীক্ষাও কমেছে। আগের সপ্তাহের চেয়ে গত সপ্তাহে ১৭ দশমিক ২২ শতাংশ কম নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত রোববার সকাল আটটা থেকে গতকাল সোমবার সকাল আটটা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মোট ৩৬ হাজার ৭৮৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। তাঁদের মধ্যে ৫ হাজার ৭১৭ জনের দেহে সংক্রমণ শনাক্ত হয়। রোগী শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ৫৪ শতাংশ। আগস্টের প্রথম দিন থেকে প্রতিদিন রোগী শনাক্তের হার কমছিল। অবশ্য গতকাল সে প্রবণতায় ছেদ পড়েছে। আগের দিনের তুলনায় গতকাল রোগী শনাক্তের হার সামান্য বেড়েছে। রোববার রোগী শনাক্তের হার ছিল ১৫ দশমিক ১৬ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় সংক্রমিত আরও ১১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ৭ সপ্তাহের মধ্যে এটি সংখ্যার দিক থেকে সর্বনিম্ন মৃত্যু (২৪ ঘণ্টায়)। এর আগে এক দিনে এর চেয়ে কম মৃত্যুর তথ্য ছিল সর্বশেষ ৩০ জুন। সেদিন ১১৫ জনের মৃত্যুর তথ্য দিয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
গতকাল পর্যন্ত দেশে মোট ১৪ লাখ ৬৭ হাজার ৭১৫ জনের দেহে সংক্রমণ শনাক্ত হয়। তাঁদের মধ্যে ১৩ লাখ ৭২ হাজার ৮৫৬ জন সুস্থ হয়েছেন, আর মৃত্যু হয়েছে ২৫ হাজার ৩৯৯ জনের।
গত বছরের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনার সংক্রমণ শনাক্তের খবর জানানো হয়। গত মার্চে এসে সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ দেখা দেয়। মাঝে কিছুদিন সংক্রমণ কমে এসেছিল। কিন্তু গত ঈদুল ফিতরের পর থেকে আবার সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। জুনের শেষে গিয়ে রোগী শনাক্তের হার ২০ শতাংশ ছাড়ায়। একপর্যায়ে রোগী শনাক্তের হার ৩০ শতাংশের ওপরে ওঠে। গত ২৫ জুন থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত প্রতিদিন শনাক্তের হার ২০ শতাংশের ওপরে ছিল। চলতি মাসের প্রথম দিক থেকে সংক্রমণে নিম্নমুখী প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, ঈদের আগে-পরে আরোপ করা কঠোর বিধিনিষেধের ফলে সংক্রমণ কমছে। কিন্তু করোনা নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে, এমনটা ভাবার সুযোগ নেই। এখনো শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি। সব বিধিনিষেধ তুলে দেওয়া হয়েছে। সবখানে ভিড় বাড়ছে, স্বাস্থ্যবিধিও যথাযথভাবে মানা হচ্ছে না। এই অবস্থায় আগামী মাসের শুরুর দিকে আবার সংক্রমণ বেড়ে যেতে পারে।