ক্যান্সার হয়েছে শুনলেই মাথায় আসে এটি একটি মরণব্যাধি! এ থেকে রক্ষার উপায় নেই। তবে গত কয়েক দশকে ক্যানসার আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বেঁচে থাকার হার বেড়েছে। আর সেটি সম্ভব হয়েছে প্রাথমিক অবস্থায় এ রোগ নির্ণয় করতে পারার কারণে।
বর্তমান সময়ে ক্যানসার মারাত্মকভাবে ছড়াচ্ছে। হতে পারে তা আমাদের চলাফেরা বা খাদ্যাভ্যাসের কারণে। বিভিন্ন কারণে দেহের বিভিন্ন অংশে ক্যানসার হয়। বেশ কিছু খাবারেও ক্যানসার ঘটনো উপাদান থাকে। ক্যানসারের সম্ভাবনা কমাতে সেই সব খাবার যত কম খাওয়া যায়, ততই তা শরীরের পক্ষে ভালো। ক্যানড ফুড অর্থাৎ কৌটাবন্দি খাবার ক্যানসার ঘটাতে পারে। এই ধরনের খাবারে বিসফেনল নামের উপাদান থাকে।
কার্বোনেটেড বেভারেজও ক্যানসার ঘটাতে পারে। অর্থাৎ কোল্ডডিঙ্কস এবং ওই ধরনের ড্রিঙ্কস মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। মাইক্রোওয়েভে তৈরি পপকর্নও কার্সিনোজেনিক হিসেবে বিবেচিত হয়। এতে পিএফওএ নামের এক যৌগ থাকে যা ক্ষতিকর। রিফাইন সুগারও খুব ক্ষতিকারক। তা ক্যানসার কোষের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
প্রক্রিয়াজাত মাংসও ক্যানসারের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে। এতে মেশানো প্রিজারভেটিভ শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। উচ্চ সোডিয়াম যুক্ত টকজাতীয় খাবারও ক্যানসারের দিকে ঠেলে দিতে পারে। বিশেষ করে পাকস্থলির ক্যানসার।
শরীরে যেসব উপসর্গ অবহেলা করা উচিত নয়
কারণ ছাড়া ওজন কমে যাওয়া, জ্বর, ক্লান্তি, ত্বকে পরিবর্তন, অন্ত্রের ক্রিয়া বা মূত্রাশয়ের কার্যক্রমে পরিবর্তন, যে ক্ষত ভাল হয় না, রক্তপাত, শরীরের যে কোন স্থান শক্ত হয়ে যাওয়া, গিলতে অসুবিধা, টানা কাশি বা কণ্ঠস্বরে পরিবর্তন।