শিশুবয়সে তো বটেই, বড়দের মধ্যেও এটা বেশ প্রকোট আকার ধারণ করেছে। শিশু অ্যাজমা রোগীর ৪০-৮০ শতাংশই অ্যালার্জিক রাইনাটিস যুক্ত থাকে। অন্যদিকে অ্যালার্জি আক্রান্ত শিশুর প্রায় ৩০শতাংশই পরবর্তীকালে অ্যাজমায় আক্রান্ত হয়। এ সময় শিশু নানারকম অসুখে ভোগে এবং শিশুর জীবন বিঘ্নিত হয়।
– ক্লান্ত ভাব
– শিরঃপীড়া
– বৃদ্ধিস্তর নেমে যাওয়া
– গলা ব্যথা, অ্যাজমা
– সাইনোসাইটিস
– কান পাকা অসুখ
– নিদ্রায় ব্যাঘাত
– কথা বলায় অসুবিধা
– বেড়ে না ওঠা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।