কথাটা সবাই জানেন। পানির মতো দাওয়াই আর নেই। পানি যত খাবেন তত ভাল। আপনার কিডনি ভাল থাকবে। মূত্রনালীতে পাথর জমবে না। রক্তও বিশুদ্ধ হবে। আরও কত কি ! প্রতিদিন কমপক্ষে আট গস্নাস পানি খাবেন এই পরামর্শ হরহামেশাই দিচ্ছেন ডাক্তার, কবিরাজ কিংবা স্বাস্থ্যসচেতন মুরুবি্বরা। আমরা অনেকেই খাচ্ছিও। প্রতিদিন খাবার পানি ছাড়াও নানা পানীয় জুস, কোল্ড ডিঙ্কর্স, চা কফি এভাবেই মেটাচ্ছি পানির চাহিদা। কিন্তু সমস্যাটি ওখানেই। আমরা অনেকেই জানি না যে চা-কফি আমরা খাই তা শরীরের পানিকে আসলে শোষণ করে ক্যাফেইনের মাধ্যমে। সেই সঙ্গে কোলা ও এ্যালকোহল মেশানো পানীয় একই কাজ করে। তারা শরীরকে ডিহাইডেট করে। ফলে শরীরে ক্লান্তি আসে, ত্বক শুকানো হয়ে যায়,বদহহজম আর মাথা ব্যথা হয়। আর সমাধান হলো-এইসব পানীয় প্রতিকাপ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অতিরিক্ত এক গস্নাস করে বিশুদ্ধ পানি খেতে হবে।
তবে এ কথাটি সব সময় প্রযোজ্য নয়, বিশেষ করে কিডনি রোগীর বেলায়। অর্থাৎ যার কিডনি এর মধ্যে আক্রান্ত হয়েছে তার ক্ষেত্রে। কারণ মূত্রত্যাগ এর পরিমাণের উপর নির্ভর করবে তিনি কতটুকু পানি পান করবেন। প্রচুর কথাটির নির্দিষ্ট কোন মাপ নেই। তাই কিডনি রোগীকে বিশেষ সতর্ক হতে হবে পানি গ্রহণের ব্যাপারে। এ ব্যাপারে আপনার ডাক্তারই আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।
কথাটা সবাই জানেন। পানির মতো দাওয়াই আর নেই। পানি যত খাবেন তত ভাল। আপনার কিডনি ভাল থাকবে। মূত্রনালীতে পাথর জমবে না। রক্তও বিশুদ্ধ হবে। আরও কত কি ! প্রতিদিন কমপক্ষে আট গস্নাস পানি খাবেন এই পরামর্শ হরহামেশাই দিচ্ছেন ডাক্তার, কবিরাজ কিংবা স্বাস্থ্যসচেতন মুরুবি্বরা। আমরা অনেকেই খাচ্ছিও। প্রতিদিন খাবার পানি ছাড়াও নানা পানীয় জুস, কোল্ড ডিঙ্কর্স, চা কফি এভাবেই মেটাচ্ছি পানির চাহিদা। কিন্তু সমস্যাটি ওখানেই। আমরা অনেকেই জানি না যে চা-কফি আমরা খাই তা শরীরের পানিকে আসলে শোষণ করে ক্যাফেইনের মাধ্যমে। সেই সঙ্গে কোলা ও এ্যালকোহল মেশানো পানীয় একই কাজ করে। তারা শরীরকে ডিহাইডেট করে। ফলে শরীরে ক্লান্তি আসে, ত্বক শুকানো হয়ে যায়,বদহহজম আর মাথা ব্যথা হয়। আর সমাধান হলো-এইসব পানীয় প্রতিকাপ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অতিরিক্ত এক গস্নাস করে বিশুদ্ধ পানি খেতে হবে।
তবে এ কথাটি সব সময় প্রযোজ্য নয়, বিশেষ করে কিডনি রোগীর বেলায়। অর্থাৎ যার কিডনি এর মধ্যে আক্রান্ত হয়েছে তার ক্ষেত্রে। কারণ মূত্রত্যাগ এর পরিমাণের উপর নির্ভর করবে তিনি কতটুকু পানি পান করবেন। প্রচুর কথাটির নির্দিষ্ট কোন মাপ নেই। তাই কিডনি রোগীকে বিশেষ সতর্ক হতে হবে পানি গ্রহণের ব্যাপারে। এ ব্যাপারে আপনার ডাক্তারই আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।