ফার্টিলিটি কনসালট্যান্ট এবং গাইনোকোলজিস্ট ডা. হাসনা হোসেন আখী বলেছেন, বাংলাদেশি চিকিৎসকরা প্রায় সব ধরনের বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা করতে সক্ষম, যা রোগীদের বিদেশে চিকিৎসা গ্রহণ বন্ধে ভূমিকা রাখবে।
তিনি ঢাকার হার্টবিট ডায়াগনস্টিক অ্যান্ড ফার্টিলিটি ক্লিনিকে বন্ধ্যা দম্পতির চিকিৎসা প্রক্রিয়া কী হবে, সে বিষয়ে কন্টিনিউয়াস মেডিক্যাল এডুকেশন (সিএমই) অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।
হাসনা হোসেন আখী মূল প্রবন্ধে বলেন, বাংলাদেশে বন্ধ্যাত্বের পেছনে দায়ী ৪০ শতাংশ পুরুষ ও ৪০ শতাংশ নারী এবং ১০ শতাংশ পুরুষ ও মহিলা উভয়। বাকি ১০ শতাংশ অব্যক্তই থেকে যায়।
এসময় হার্টবিট ডায়াগনস্টিক এবং ফার্টিলিটি ক্লিনিকের চিফ কনসালট্যান্ট স্যালাইন ইনফিউশন, সোনোগ্রাফি (এসআইএস), আইইউআই, আইসিএসআই, আইভিএফ, টিস, হরমোন থেরাপি, ল্যাপারোস্কোপ এবং হিস্টেরোস্কোপির মতো বন্ধ্যাত্ব চিকিৎকার বিভিন্ন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেন।
ভারত থেকে বন্ধ্যাত্ব বিষয়ে ফেলোশিপ এবং অ্যাসিস্টেড রিপ্রোডাক্টিভ টেকনোলজিতে (এআরটি) ডিপ্লোমা সম্পন্ন করা হাসনা হোসেন আখী বলেন, ক্লিনিকটি হবে একটি ওয়ান-স্টপ সার্ভিস সেন্টার, যেখানে রোগীরা সব ধরনের বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা পাবেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চিকিৎসক, বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ, গাইনোকোলজিস্ট এবং ফার্টিলিটি কাউন্সেলররা।