বয়ঃসন্ধিকালে পা দেওয়া কিশোরীদের ৪১ শতাংশই প্রথম মাসিকের সময় বিদ্যালয়ে যায় না।
বয়ঃসন্ধিকালের আগে ৬৪ শতাংশ কিশোরীই মাসিকের বিষয়ে সচেতন নয়।
ঘণ্টা স্কুলে থাকলেও ৮৬ শতাংশ কিশোরী স্কুলে গিয়ে ক্লাস করার পুরো সময় প্যাড পাল্টায় না।
২০১৫ সালের ২৩ জুন শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি পরিপত্র জারি করে। সেখানে ছাত্রীদের জন্য পৃথক টয়লেটে নিরাপদ পানি, সাবান, ঢাকনাযুক্ত বিন রাখতে বলা হয়। পাশাপাশি স্কুলে স্যানিটারি প্যাড রাখতে বলা হয়।
স্কুলপর্যায়ে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে মাসিক নিয়ে কথা বলার জন্য একজন শিক্ষিকাকে নির্দিষ্ট করে দায়িত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
গবেষণা অনুযায়ী মাসিকের সময় গড়ে ১০ শতাংশ স্কুলছাত্রী স্যানিটারি প্যাড কিংবা স্বাস্থ্যসম্মত উপকরণ ব্যবহার করে। অন্যরা পুরোনো কাপড় বা অন্যান্য উপকরণ ব্যবহার করে, যা অনেক ক্ষেত্রে নিরাপদ নয়।