চলি্লশের পর বয়সের সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের সন্তান উৎপাদন ক্ষমতা ধীরে ধীরে কমতে থাকে। অনেক সময় ব্যাখ্যাহীন কারণে পুরুষের বন্ধ্যত্ব দেখা দিতে পারে, যাতে চিকিৎসায় কোনো ফল পাওয়া যায় না। তবে অণ্ডকোষের নানা রোগ এবং হরমোনজনিত রোগের কারণে পুরুষের বন্ধ্যত্ব হতে পারে। সেসব ক্ষেত্রে চিকিৎসায় নিরাময় সম্ভব। এ ছাড়াও ধূমপান, অতিরিক্ত মদ্যপান, মাদকাসক্তি, অতিরিক্ত মানসিক চাপ, শারীরিক স্থূলতা, বিভিন্ন ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া প্রভৃতি কারণেও পুরুষের বন্ধ্যত্ব হতে পারে, যেগুলো সহজেই প্রতিরোধ বা চিকিৎসাযোগ্য। তাই বন্ধ্যত্বে তাবিজ-কবজ বা ঝাড়ফুঁক না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ডা. মুনতাসীর মারুফ