ভেজাল ও নকল ওষুধ কারখানার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি উত্থাপন করে নোটিশে সালমা ইসলাম বলেন, দেশে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ওষুধ কারখানা রয়েছে। সেই সঙ্গে প্রচুর নিম্নমানের ওষুধ প্রস্তুতকারী কারখানাও উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছে এবং অভ্যন্তরীণ বাজারে রমরমা ব্যবসা করছে।
প্রতিমন্ত্রী জানান, ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ তৈরির অপতৎপরতা রোধে সরকার মোবাইল কোর্ট পরিচালনাসহ নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানির এক হাজার ৬০০টিরও বেশি ওষুধের নমুনা সংগ্রহ করেছে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর। মানসম্পন্ন ওষুধ তৈরি না করায় ৬০-৬৫টি ওষুধ কোম্পানির মধ্যে ১৪টির নিবন্ধন ইতিমধ্যে বাতিল করা হয়েছে। বাকিগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন। মানসম্পন্ন ওষুধ তৈরি না করলে তাদের লাইসেন্সও বাতিল করা হবে।